শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৪৫ অপরাহ্ন
জি এম আমিনুল হক।
ফ্রান্স প্রবাসী তরুন ও মেধাবী সাংবাদিক মোঃ রেজাউল করিম মিঠু (এম,আর,মিঠু )সম্প্রতি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের একটি হাসপাতালে দীর্ঘ এক মাস চিকিৎসাধীন থাকার পর গত ২৮মে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান।গতকাল শুক্রবার সকালে তার মরদেহ শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আসলে তার পরিবারের সদস্যরা লাশ গ্রহণ করেন এবং বেলা ১টা ১০ মিনিটে নিজ বাড়ি সাতক্ষীরা সদর উপজেলার বড়খামার গ্রামে নিয়ে আসলে এক হৃদয় বিদারক দৃশ্যের সৃষ্টি হয়।
তার নামাজে জানাজা গতকাল জুম্মার নামাজের পর ব্রহ্মরাজপুর ডি,বি,ইউনাইটেড হাইস্কুলের মাঠে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ব্রহ্মরাজপুর ইউনিয়ন পরিষদের ০৬ নং ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বর ও বি ডি এফ প্রেস ক্লাবের সাবেক বার বার নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক ফ্রান্স প্রবাসী সাংবাদিক মোঃ রেজাউল করিম মিঠু (এম আর মিঠুু)
গত২৮ মে ভোর ৪ টার সময় তিনি ফ্রান্সের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। মৃত্যুকালে তার স্ত্রী ২ টি শিশু কন্যা সন্তান বৃদ্ধা মা, ভাই, বোন সহ অসংখ্য আত্মীয়স্বজন ও গুনগ্রাহী রেখে যান।
সাংবাদিক এম আর মিঠু একজন তরুণ ও মেধাবী সাংবাদিক ছিলেন। মিঠু ২০০১ সালে সাংবাদিকতা শুরু করেন। এরপর সাপ্তাহিক ঝড়,দৈনিক সাতক্ষীরা চিত্র ,দৈনিক দৃষ্টিপাত, দৈনিক কালের চিত্র , দৈনিক রাজপথের দাবি, দৈনিক জন্মভূমি ও দৈনিক সাতনদী সহ বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় বেশ সুনামের সহিত দায়িত্ব পালন করেন। সর্বশেষ ফ্রান্সে যাওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি দৈনিক সাতনদী পত্রিকায় মফস্বল বার্তা সম্পাদক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
শুক্রবার জুম্মার নামাজ বাদ ব্রহ্মরাজপুর ডি,বি ইউনাইটেড হাই স্কুল মাঠের আম বাগানে অনুষ্ঠিত তার নামাজে জানাজায় উপস্থিত হন
সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক ও সাতক্ষীরা সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বাবু, ব্রহ্মরাজপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আলাউদ্দিন ঢালী,সাবেক চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা স,ম শহিদুল ইসলাম, মিজানুর রহমান বাবু সানা, ডি,বি ইউনাইটেড হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক মমিনুর রহমান মুকুল, সাংবাদিক কল্যাণ ব্যানার্জি, মমতাজ আহমেদ বাপ্পী, হাবিবুর রহমান হাবিব,মনিরুল ইসলাম মিনি, মোজাফ্ফার হোসেন ,এস এম শহিদ
All rights reserved © 2020-2024 dainikparibarton.com
অনুমতি ব্যতিত এই সাইটের কোনো কিছু কপি করা কপিরাইট আইনে দণ্ডনীয়।