বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:৪০ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তিঃ
আপনার আশেপাশে ঘটে যাওয়া তথ্য আমাদের জানান। যাচাই সাপেক্ষে আমরা প্রকাশ করার চেষ্টা করবো। ## আমাদের মেইল করুনঃ news@dainikparibarton.com অথবা news.paribarton@gmail.com ## প্রয়োজনেঃ +8801715-395106 অথবা +8809696195106
আজকের সংবাদঃ
মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত সংবাদের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ, মানহানির অপচেষ্টার অভিযোগ সাতক্ষীরা জেলার সবকটি আসনের প্রার্থীরা এক মঞ্চে। বাঘায় যথাযোগ্য মর্যাদায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত বাঘায় মাদকসহ বিভিন্ন অপরাধে আটক ৩ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ২০২৫ উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত বড়াইগ্রামে সুদ ও চেক প্রতারণার অভিযোগে আইনজীবীর বিরুদ্ধে মানববন্ধন ওসমান হাদীর ওপর হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান বাংলাদেশ কংগ্রেসের। বাঘায় কিশোরকন্ঠ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে মেধাবৃত্তি পরিক্ষা অনুষ্ঠিত হাবিল উদ্দিন,বাঘা,রাজশাহীঃ রাজশাহীর বাঘা উপজেলায় কিশোরকন্ঠ ফাউন্ডেশন রাজশাহী জেলা পূর্বের উদ্যোগে মেধাবৃত্তি পরিক্ষা ২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) উপজেলার মনোমোহিনী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে এই পরিক্ষাটি অনুষ্ঠিত হয়। পরিক্ষাটি সকাল ১০ টা হতে ১১ টা পর্যন্ত মোট ১ ঘন্টা হয়। উক্ত পরিক্ষা আজ রাজশাহী জেলার ৫ টি উপজেলায় মোট ৮ টি কেন্দ্রে সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাঘা উপজেলার আড়ানী মনমোহিনী উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরিক্ষার্থী ছিলো ৪৫০ জন। পরিক্ষার্থীদের সাথে আসা অভিভাবকরা বলেন, কিশোরকন্ঠের এই কার্যক্রম কে আমরা সাধুবাদ জানাই। এই পরিক্ষা শিশুদের মেধা বিকাশে সহায়ক হবে। একজন শিক্ষার্থী তার গণ্ডির মধ্যে থেকে নিজেকে যাচাই করতে পারে না কিন্তু তারা যদি এমন পরিক্ষার সম্মুখীন হয় তাহলে নিজেকে প্রমাণ ও তার মেধাকে যাচাই করার সুযোগ পাবে। আমরা এমন পোগ্রাম ভবিষ্যৎতে আরো চাই। একজন পরিক্ষার্থী বলেছেন, আমি এই পরিক্ষায় অংশগ্রহণ করে অনেক খুশি। এই পরিক্ষার মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থীদের সাথে নিজেকে যাচাই করার সুযোগ পেয়েছি। কিশোর কন্ঠ ফাউন্ডেশন বাঘা উত্তরের চেয়ারম্যান তারিকুল ইসলাম বলেন আলহামদুলিল্লাহ আমাদের কেন্দ্রে সুন্দর ও সুষ্ঠু ভাবে পরিক্ষা সম্পন্ন হয়েছে, শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে মুখরিত ছিলো পরিক্ষা কেন্দ্র। উক্ত পরিক্ষা কেন্দ্রের নিরাপত্তার জন্য বাঘা থানা পুলিশের সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন তারা আমাদের আমাদের সুন্দর পরিবেশে পরিক্ষা নিতে সহযোগিতা করেছেন। তিনি আরো বলেন, কিশোর কন্ঠ ফাউন্ডেশন এর লক্ষ ও উদ্দেশ্য হলো শিক্ষার্থীদের প্রতিযোগিতামুলক পড়াশোনা, মোবাইল আসক্তি ও মাদকাসক্তি থেকে দুরে রেখে পড়াশোনার দিকে আসক্তি করা এবং আদর্শবান নাগরিক তৈরি করা। আমাদের এমন অনেক কার্যক্রম চলমান রয়েছে এবং ভবিষ্যৎতেও চলমান থাকবে ইনশাআল্লাহ। আমাদের বৃত্তির মোট পুরস্কার ২ লক্ষ টাকা যা ৩ হাজার পরিক্ষার্থীদের নিয়ে মোট ১৫০ জন সর্বোচ্চ মার্কধারী পরিক্ষার্থীরা পাবে এবং সাথে ক্রেস্ট ও কিছু আকর্ষনীয় পুরস্কার থাকবে। আজকের অনুষ্ঠিত পরিক্ষার ফলাফল আগামী ১ সপ্তাহের মধ্যে প্রকাশিত হবে। রূপগঞ্জে পালিত হলো ২৭তম আন্তর্জাতিক জাতীয় প্রতিবন্ধী এবং ৭৭তম আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস রূপগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ চায়, বাংলাদেশ কংগ্রেস।

কংগ্রেস নিউজঃ

স্বাস্থ্য খাতের সকল অনিয়ম তদন্তে বিচার বিভাগীয় কমিশন গঠন, দায়ীদের শাস্তি প্রদান, করোনার ভূয়া রিপোর্টে গৃহীত আর্থিক সুবিধা বাতিল এবং স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহনের দাবীতে মানববন্ধন করেছে দেশের সর্বশেষ নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ কংগ্রেস। জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আজ ২৪ জুলাই শুক্রবার সকাল ১০টায় বাংলাদেশ কংগ্রেসের চেয়ারমান এ্যাডঃ কাজী রেজাউল হোসেন-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত মানববন্ধনে নেতৃবৃন্দ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবী করেন। নেতৃবৃন্দ বলেন, স্বাস্থ্য খাতের সার্বিক অব্যবস্থাপনার দায় স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে নিতে হবে। তার অদক্ষতার কারণে স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠানে দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে।

বক্তৃতা দানকালে বাংলাদেশ কংগ্রেসের চেয়ারমান এ্যাডঃ কাজী রেজাউল হোসেন বলেন, কেনাকাটা, নিয়োগ, পদোন্নতি, বদলি, পদায়ন, চিকিৎসা সেবা, যন্ত্রপাতি ব্যবহার, ওষুধ সরবরাহ থেকে শুরু করে স্বাস্থ্য খাতে এমন কোন জায়গা নেই যে সেখানে দুর্নীতি হয় না। বছরের পর বছর এই সকল দুর্নীতিগুলো অনবরত ঘটে যাচ্ছে অথচ সরকারের কোন ভ্রুক্ষেপ নেই। অবিলম্বে বিচার বিভাগীয় কমিশন গঠন করে স্বাস্থ্য খাতের সকল দুর্নীতি ও অনিয়ম চিহ্নিত করে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহনের আহবান জানান তিনি। তিনি বলেন, স্বাস্থ্য খাতকে ব্যবহার করে আর যেন কোন সাহেদ-সাবরিনা তৈরী না হয়।

মহাসচিব এ্যাডঃ মোঃ ইয়ারুল ইসলাম বলেন, সমগ্র স্বাস্থ্য ব্যবস্থা আজ ভেঙে পড়েছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ের দুর্নীতির সীমা-পরিসীমা নেই। সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা থেকে শুরু করে চিকিৎসা সরঞ্জাম কেনা-সর্বত্রই দুর্নীতিবাজদের শক্তিশালী নেটওয়ার্ক রয়েছে। এক শ্রেণীর ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগসাজসে স্বাস্থ্য প্রশাসনের কর্মকর্তারা রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে কোটি কোটি টাকার যন্ত্র বা চিকিৎসা সরঞ্জাম কেনার ব্যবস্থা করেন। বিনিময়ে ঠিকাদার থেকে শুরু করে বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা কমিশন পান। একদিকে সরকারি হাসপাতালগুলোয় বিভিন্ন ধরণের পরীক্ষা-নীরিক্ষা করার ব্যবস্থার ঘাটতি অন্যদিকে বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোতে চলে রমরমা ব্যবসা।

“স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকেই শুদ্ধি অভিযান শুরু হওয়া উচিৎ” মর্মে মন্তব্য করেন দলের ভাইস চেয়ারম্যান এ্যাডঃ মোঃ শফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন সরিষার মধ্যের ভূত আগে দুর করতে হবে, অন্যথায় এ খাতের অব্যবস্থাপনা কোন দিন দুর হবে না। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লোকজন প্রতি বছর মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁশ করে একদিকে যেমন মেডিকেল শিক্ষাকে ধ্বংশ করছে, অন্য দিকে তেমনি প্রশ্ন জালিয়াতির মাধ্যমে দেশে দুর্নীতিবাজ চিকিৎসক তৈরী হচ্ছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর অদক্ষতা ও আমলাতান্ত্রিক দৌরাত্যের কারণে স্বাস্থ্যখাতের এই বেহাল অবস্থা। শুধু স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের পদত্যাগ যথেষ্ঠ নয়, দেশ ও জনগণের কল্যাণে এই মুহুর্তে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সরে যাওয়া উচিৎ।

দলের যুগ্ম মহাসচিব আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, করোনা স্বাস্থ্য খাতের করুন অবস্থা প্রকাশ করে দিয়েছে। স্বাস্থ্য ব্যবস্থা যে কত দুর্নীতিগ্রস্থ সেটা জনগণ হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে। মানুষ শুধু আশার বাণী শুনতে চায় না, তারা দুর্নীতি, অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ দেখতে চায়। তিনি বলেন, দেশের অধিকাংশ বেসরকারি হাসপাতাল বা ক্লিনিকের কোন অনুমোদন নেই বা সেখানে সরকারের কোন মনিটরিং নেই। অবিলেম্বে একটি যুগোপযোগী স্বাস্থ্যনীতি করার জন্য তাগিদ দেন তিনি।

কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল মোর্শেদ বলেন, খোদ রাজধানীর কোন সরকারী হাসপাতালে চিকিৎসার পরিবেশ নেই। বেসরকারী হাসপাতালে যে সব চিকিৎসক বসেন সরকারী হাসপাতালও তারা চালান। কিন্তু সেবার মান দুই রকম হয়ে যায়। বেসরকারী হাসপাতালে বা বিদেশে যারা যেতে পারছেন না, তারা সুচিকিৎসা পাচ্ছেন না। জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে সরকারের হাসপাতাল বা ক্লিনিক থাকলেও সেসব জায়গায় সর্দি-কাশি ছাড়া কোন প্রকার চিকিৎসা নেই। সেজন্য চিকিৎসার জন্য সবাই রাজধানীতে দৌড়ায়। সরকারী হাসপাতালের ব্যর্থতার কারণে বেসরকারী চিকিৎসা ব্যবসা রমরমা আকার ধারণ করেছে এবং অধিকাংশ জায়গায় অহরহ অপচিকিৎসা বা প্রতারণার ঘটনা ঘটছে।

কোন সরকারই প্রত্যন্ত এলাকার চিকিৎসার মানোন্নয়নে কার্যকর পদক্ষেপ নেয় না। প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সামগ্রী বা মান সম্মত পরিবেশ ও সুযোগ-সুবিধা না থাকায় চিকিৎসকরা জেলা-উপজেলা পর্যায়ে থাকতে চান না। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে চিকিৎসকরা যাতে পরিবার নিয়ে থাকার আগ্রহ দেখায় সেজন্য সে সব পর্যায়ে শিক্ষা ও নিরাপত্তাসহ জীবন যাপনের অন্যান্য মৌলিক চাহিদা পুরণের পরিবেশ তৈরী করতে হবে মর্মে মতামত দেন দলের স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক এ্যাডঃ দেবদাস সরকার। তিনি বলেন, স্বাস্থ্য খাতের দুর্নীতির চিত্র নতুন নয়, ৩৭ হাজার টাকায় পর্দা কেনা বা ৫ হাজার টাকায় বালিশ কেনার ঘটনা অনেক পুরনো। কোটি কোটি টাকায় কেনা চিকিৎসা সরঞ্জামাদি বছরের পর বছর বাক্সবন্দি হয়ে নষ্ট হয়ে যায়, আবার বেসরকারি হাসপাতালেও এসব দামী দামী সরকারি সরঞ্জামাদি পাওয়া যায়। শুধু সরঞ্জামাদি নয়, সরকারি ওষুধও দেদারসে বাজারে পাওয়া যায়। এসব অপকর্মে যারা জড়িত থাকে তাদের কিছুই হয় না।

দলের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারণী ফোরাম ন্যাশনাল সিনেটের সদস্য মোঃ শাহজাহান বলেন, বাংলাদেশের চিকিৎসা শিক্ষা মান সম্মত না। এ খাত নানান দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনায় জর্জরিত। মেডিকেল ভর্তিতে প্রতি বছর প্রশ্ন ফাঁশের অভিযোগ ওঠে। তিনি বলেন, চিকিৎসা ব্যবস্থা শুধু চিকিৎসকদের ওপর নির্ভর করে না। তারা ছাড়াও নার্স, টেকনোলজিস্ট ও ব্যবস্থাপনা সহকারী মিলেই চিকিৎসা ব্যবস্থা চলে। সবক্ষেত্রে উপযুক্ত শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ প্রয়োজন যা এদেশে হয় না। তিনি বলেন, বেসরকারী হাসপাতাল মালিকদেরকে আরো বেশী মানবিক হতে হবে। তারা অধিকাংশ ক্ষেত্রে অতি বেশী বাণিজ্যিক আচরণ করেন এবং চিকিৎসা সংশ্লিষ্টরা তাদের বলয় থেকে বেরিয়ে মানবিক আচরণ করতে পারে না।

দলের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারণী ফোরাম ন্যাশনাল সিনেটের আরেক সদস্য এ্যাডঃ জিয়াউর রশিদ তার বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশের ওষুধ কোম্পানীগুলো অতিমাত্রায় চিকিৎসকদেরকে প্রভাবিত করে যা সুচিকিৎসা প্রাপ্তির অন্তরায়। ওষুধের মান ও মূল্য নিয়ন্ত্রণ বা বাজার ব্যবস্থাপনা এবং ডায়াগনস্টিক ব্যবসায় সরকারের ন্যূনতম মনিটরিং নেই যার কারণে আমাদের দেশে চিকিৎসায় নানামূখী স্বেচ্ছাচারিতা ও অসাধুতা চলে। ফলে বেড়ে যায় চিকিৎসা ব্যয় এবং চিকিৎসা ব্যবস্থার ওপর অনীহা যা জনরোষ বা হিংসাত্মক ঘটনার জন্ম দেয়।

দলের কেন্দ্রীয় অর্থ সম্পাদক মোঃ তাহের উদ্দিন বলেন, আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থার ওপর আস্থা নেই স্বয়ং রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীসহ সর্বস্তরের সরকারি ও বেসরকারি কর্তা ব্যক্তিদের। সেজন্য তারা কোন কিছু হলেই বিদেশে চিকিৎসা নিতে যান। রাষ্ট্রীয় খরচে যারা বিদেশে চিকিৎসা নিতে যান তারা ইচ্ছা করলেই দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নতি ঘটাতে পারেন। কিন্তু তাদের কাছ থেকে কার্যকর পদক্ষেপ না আসায় চিকিৎসা খাতে অনিয়ম, অব্যবস্থাপনা ও দৌরাত্ন দিনকে দিন বেড়েই চলেছে, যার ভূক্তভোগী হচ্ছেন দেশের সাধারণ জনগণ। দেশে বড় বড় মেগা প্রকল্প গ্রহণের চেয়ে স্বাস্থ্য খাতের করুণ অবস্থা থেকে উত্তোরণ বেশী জরুরী।

আমাদের মূল ধারার চিকিৎসা ব্যবস্থার সাথে সাথে হোমিওপ্যাথি, আয়ূর্বেদ/ইউনানী, আকুপাংচার, ফিজিওথেরাপি ইত্যাদি বিষয়ে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা ও মনিটরিং দরকার বলে মতামত দেন দলের বরিশাল বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আল আমীন বেপারী। তিনি বলেন, প্রতি বছর বাজেটে স্বাস্থ্য খাতে বৃহত্তর বরাদ্দ থাকে, অথচ তলাবিহীন ঝুড়ির মতো সব বরাদ্দ নর্দমায় তলিয়ে যায়। দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য ফয়েজ আহমেদ বলেন, রিজেন্ট ও জেকেজি থেকে করোনার ভূয়া পজিটিভ রিপোর্ট দিয়ে কোন সরকারি চাকরিজীবী বা অন্য কেউ সরকারের কোন আর্থিক সুবিধা গ্রহন করেছে কিনা সেটা খতিয়ে দেখতে হবে এবং সেটা ইচ্ছাকৃত হলে প্রদত্ত সুবিধা বাতিলসহ তাদেরকে শাস্তির আওতায় আনতে হবে।

স্বাস্থ্য বিধির আওতায় অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে দলের কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক মোঃ তুষার রহমান, সহ-অর্থ সম্পাদক মোঃ রেদোয়ান হোসেন, নির্বাহী সদস্য মোঃ আবুল হোসেন প্রমুখ অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আর্কাইভ

MonTueWedThuFriSatSun
1234567
15161718192021
22232425262728
293031    
       
     12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
       
  12345
20212223242526
2728293031  
       
891011121314
15161718192021
22232425262728
2930     
       
    123
11121314151617
18192021222324
       
 123456
28293031   
       
      1
2345678
9101112131415
30      
   1234
567891011
19202122232425
       
 123456
282930    
       
     12
3456789
31      
     12
10111213141516
2425262728  
       
  12345
13141516171819
20212223242526
2728293031  
       
      1
9101112131415
16171819202122
23242526272829
3031     
    123
45678910
252627282930 
       
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
28293031   
       
      1
9101112131415
30      
   1234
567891011
12131415161718
262728293031 
       
15161718192021
22232425262728
293031    
       
     12
10111213141516
       
  12345
2728293031  
       
2930     
       
    123
       
   1234
19202122232425
26272829   
       
22232425262728
293031    
       
      1
16171819202122
3031     
   1234
19202122232425
2627282930  
       
293031    
       
     12
3456789
17181920212223
       
  12345
2728293031  
       
  12345
6789101112
13141516171819
2728     
       
      1
3031     
   1234
19202122232425
262728293031 
       
282930    
       
     12
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31      
   1234
567891011
2627282930  
       
15161718192021
293031    
       
    123
45678910
       
  12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
27282930   
       
      1
9101112131415
3031     
    123
45678910
18192021222324
252627282930 
       
 123456
14151617181920
21222324252627
28293031   
       
 123456
28      
       
     12
17181920212223
31      
  12345
6789101112
20212223242526
2728293031  
       
891011121314
15161718192021
22232425262728
2930     
       
    123
11121314151617
25262728293031
       
  12345
27282930   
       
      1
3031     
   1234
567891011
       
       
       
    123
45678910
       
  12345
20212223242526
27282930   
       
     12
3456789
       
  12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
2728293031  
       

বাঘায় কিশোরকন্ঠ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে মেধাবৃত্তি পরিক্ষা অনুষ্ঠিত হাবিল উদ্দিন,বাঘা,রাজশাহীঃ রাজশাহীর বাঘা উপজেলায় কিশোরকন্ঠ ফাউন্ডেশন রাজশাহী জেলা পূর্বের উদ্যোগে মেধাবৃত্তি পরিক্ষা ২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) উপজেলার মনোমোহিনী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে এই পরিক্ষাটি অনুষ্ঠিত হয়। পরিক্ষাটি সকাল ১০ টা হতে ১১ টা পর্যন্ত মোট ১ ঘন্টা হয়। উক্ত পরিক্ষা আজ রাজশাহী জেলার ৫ টি উপজেলায় মোট ৮ টি কেন্দ্রে সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাঘা উপজেলার আড়ানী মনমোহিনী উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরিক্ষার্থী ছিলো ৪৫০ জন। পরিক্ষার্থীদের সাথে আসা অভিভাবকরা বলেন, কিশোরকন্ঠের এই কার্যক্রম কে আমরা সাধুবাদ জানাই। এই পরিক্ষা শিশুদের মেধা বিকাশে সহায়ক হবে। একজন শিক্ষার্থী তার গণ্ডির মধ্যে থেকে নিজেকে যাচাই করতে পারে না কিন্তু তারা যদি এমন পরিক্ষার সম্মুখীন হয় তাহলে নিজেকে প্রমাণ ও তার মেধাকে যাচাই করার সুযোগ পাবে। আমরা এমন পোগ্রাম ভবিষ্যৎতে আরো চাই। একজন পরিক্ষার্থী বলেছেন, আমি এই পরিক্ষায় অংশগ্রহণ করে অনেক খুশি। এই পরিক্ষার মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থীদের সাথে নিজেকে যাচাই করার সুযোগ পেয়েছি। কিশোর কন্ঠ ফাউন্ডেশন বাঘা উত্তরের চেয়ারম্যান তারিকুল ইসলাম বলেন আলহামদুলিল্লাহ আমাদের কেন্দ্রে সুন্দর ও সুষ্ঠু ভাবে পরিক্ষা সম্পন্ন হয়েছে, শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে মুখরিত ছিলো পরিক্ষা কেন্দ্র। উক্ত পরিক্ষা কেন্দ্রের নিরাপত্তার জন্য বাঘা থানা পুলিশের সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন তারা আমাদের আমাদের সুন্দর পরিবেশে পরিক্ষা নিতে সহযোগিতা করেছেন। তিনি আরো বলেন, কিশোর কন্ঠ ফাউন্ডেশন এর লক্ষ ও উদ্দেশ্য হলো শিক্ষার্থীদের প্রতিযোগিতামুলক পড়াশোনা, মোবাইল আসক্তি ও মাদকাসক্তি থেকে দুরে রেখে পড়াশোনার দিকে আসক্তি করা এবং আদর্শবান নাগরিক তৈরি করা। আমাদের এমন অনেক কার্যক্রম চলমান রয়েছে এবং ভবিষ্যৎতেও চলমান থাকবে ইনশাআল্লাহ। আমাদের বৃত্তির মোট পুরস্কার ২ লক্ষ টাকা যা ৩ হাজার পরিক্ষার্থীদের নিয়ে মোট ১৫০ জন সর্বোচ্চ মার্কধারী পরিক্ষার্থীরা পাবে এবং সাথে ক্রেস্ট ও কিছু আকর্ষনীয় পুরস্কার থাকবে। আজকের অনুষ্ঠিত পরিক্ষার ফলাফল আগামী ১ সপ্তাহের মধ্যে প্রকাশিত হবে।

All rights reserved © 2020-2024 dainikparibarton.com

অনুমতি ব্যতিত এই সাইটের কোনো কিছু কপি করা কপিরাইট আইনে দণ্ডনীয়।