বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৪৯ পূর্বাহ্ন
মোঃ শিহাব উদ্দিন গোপালগঞ্জ
গোপালগঞ্জে পুরোনো কাপড়ের দোকানে বাড়ছে ক্রেতাদের ভিড়,
শীতের তীব্রতার কারণে এখন সব শ্রেণীর মানুষ ভিড় করছেন পুরাতন গরম কাপড়ের দোকানে। ফুটপাত থেকে শুরু করে অভিজাত মার্কেটগুলোতেও গরম কাপড়ের চাহিদা এখন তুঙ্গে। তবে বেশি ভিড় দেখা যায় শেখ রাসেল শিশু পার্কের পিছনে পুরোনো শীতবস্ত্রের দোকানে।
ক্রেতাদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে দোকানগুলোতে শীতবস্ত্রের পসরা সাজিয়ে বসেছেন গোপালগঞ্জের এসব মৌসুমি ব্যবসায়ীরা।
শীতের হাত থেকে রক্ষা পেতে নিম্ন আয়ের মানুষরা ভিড় করছেন এসব দোকানে। আর এ পুরোনো গরম কাপড়ের দোকান বসছে গোপালগঞ্জ পৌর শেখ রাসেল শিশু পার্ক এর পিছনে। গোপালগঞ্জ নিক্সন মার্কেট, দেখা যায় প্রায় ২ শতাধিক মৌসুমি দোকান বসেছে।
এসব ফুটপাতের প্রতিটি দোকানেই এখন শীতের পোশাকে ঠাসা। ২০ টাকা থেকে শুরু করে ৫শ টাকা পর্যন্ত দরের মধ্যে শীতবস্ত্র পাওয়া যাচ্ছে ওই দোকানগুলোতে।
আশেপাশে মার্কেট থাকলেও কম দামের কারণে পুরাতন কাপড়ের দোকানে ক্রেতাদের আগ্রহ অনেক বেশি। এসব দোকানে মেয়েদের জ্যাকেট, ফুলহাতা গেঞ্জি, ব্লেজার, লেদার জ্যাকেট, হাফ সোয়েটার সবকিছু রয়েছে দোকানগুলোতে।
এসব দোকানে কম দামে বিদেশি পুরোনো গরম কাপড় মিলছে। দামে কিছুটা সস্তা হওয়ায় প্রতিদিন হাজার হাজার নারী-পুরুষ ভিড় করছেন দোকানগুলোতে। এসব দোকানে এর আগে ছুটে আসতেন অসহায় ও গরিব মানুষেরা। তবে এখন ধনী-গরিব সবাই ছুটছে দোকানগুলোতে। শুধু ক্রেতাই নয়। এখানকার পুরোনো কাপড়ের পাইকাররা বাছাই ও গাঁইট কিনে নিয়ে যাচ্ছেন ।
পুরোনো এসব গরম কাপড় কেউ পাইকারি আবার কেউ হাতে নিয়ে বিক্রি করছেন। পুরোনো কাপড়ের দোকানে কাপড় কিনতে আসা খাদিজা হাসান এবং তাহমিনা আক্তার রুপা , বলেন, সব ধরনের কাপড় এসব দোকানে পাওয়া যাচ্ছে। তবে গত বছরের চেয়ে এ বছর দাম অনেক বেশি।শীতবস্ত্র কিনতে আসা মো. রিফাত ইসলাম বলেন, ‘হঠাৎ করেই শীত বেশি পড়তে শুরু করেছে,শীতের কাপড় কিনতে এসেছি। তবে এত ভিড় হবে ভাবিনি।।
All rights reserved © 2020-2024 dainikparibarton.com
অনুমতি ব্যতিত এই সাইটের কোনো কিছু কপি করা কপিরাইট আইনে দণ্ডনীয়।