রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৪৩ পূর্বাহ্ন
আন্তর্জাতিক ডেস্ক :
বৃষ্টিভেজা দিল্লির রাজঘাটে গান্ধী স্মারকের সামনে দাঁড়িয়ে আছেন জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে উপস্থিত রাষ্ট্রপ্রধানেরা। বৈঠকের শেষ দিনে ঐক্যের এই ছবিটা ধরা পড়বে কি না, সম্মেলন শুরুর কয়েক ঘণ্টা আগেও তা নিয়ে সংশয় ছিল। তবে সংশয় কাটিয়ে ‘এক পথিবী’ এবং ‘এক পরিবারে’র জন্য ‘এক ভবিষ্যত’ গড়ার লক্ষ্যে একমত হল সদস্য দেশগুলি। সাফল্যের ঝুলি যে এ ভাবে ভরবে, তা বোধ হয় প্রত্যাশিত ছিল না নয়াদিল্লির কাছেও। কিন্তু রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে দ্বিমেরুকৃত বিশ্বে নিজেদের স্বতন্ত্র অবস্থান বজায় রাখতে সক্ষম হল ভারত।
শনিবার বৈঠকের প্রথম দিনেই নয়াদিল্লির আনা ঘোষণাপত্রে সিলমোহর দিয়েছিল সদস্য রাষ্ট্রগুলি। এই সাফল্যকে ‘ঐতিহাসিক এবং যুগান্তকারী’ বলে বর্ণনা করেছে কেন্দ্র। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এই সার্বিক ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার খবরটি ঘোষণা করে বলেন, “আমি ভাল খবর পেয়েছি। আমাদের টিমের কঠিন পরিশ্রমের ফলে নয়াদিল্লির জি২০ সম্মেলনের ঘোষণাপত্রে একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া সম্ভব হয়েছে।” সাফল্যের জন্য এই সম্মেলনে ভারতের শেরপা অমিতাভ কান্ত, মন্ত্রী এবং অন্যান্য সহযোগীদের ধন্যবাদ জানান প্রধানমন্ত্রী।
ঘোষণাপত্রে উল্লিখিত সুস্থায়ী এবং ভারসাম্যযুক্ত উন্নয়নের বিষয়ে এক মত হয়েছে সদস্য দেশগুলি। বহুমুখী এবং বৈষম্যহীন বাণিজ্যের পক্ষেও সওয়াল করা হয়েছে এই ঘোষণাপত্রে। রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষিতে মোদীর পুরনো একটি মন্তব্যই একটু অন্য ভাবে প্রতিফলিত হয়েছে এই ঘোষণাপত্রে। ঘোষণাপত্রে বলা হয়েছে, “বর্তমান সময় কোনও ভাবেই যুদ্ধের সময় নয়।” রাষ্ট্রপুঞ্জের সনদকে উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, “কোনও রাষ্ট্র ভূখণ্ড বাড়াতে অন্য দেশের ভৌগোলিক অখণ্ডতা এবং সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপ করা থেকে বিরত থাকবে।” তবে রাশিয়ার ‘আগ্রাসন’ নিয়ে যেমন ঘোষণাপত্রে কিছু বলা হয়নি, তেমনই জি৭ গোষ্ঠীগুলির দাবি মেনে রাশিয়ার বিরুদ্ধে কোনও নিন্দা প্রস্তাবও আনা হয়নি।
ইউক্রেন কাঁটা সরিয়ে জি২০তে ঐক্যের ফুল ফোটাতে ‘সফল’ ভারত, নেপথ্যে কি আমেরিকা?
সংশয় কাটিয়ে জি২০ বৈঠকে ‘এক পথিবী’ এবং ‘এক পরিবারে’র জন্য ‘এক ভবিষ্যত’ গড়ার লক্ষ্যে একমত হল সদস্য দেশগুলি। সাফল্যের ঝুলি যে এতটা ভরবে, তা বোধ হয় প্রত্যাশিত ছিল না নয়াদিল্লির কাছেও।
বৃষ্টিভেজা দিল্লির রাজঘাটে গান্ধী স্মারকের সামনে দাঁড়িয়ে আছেন জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে উপস্থিত রাষ্ট্রপ্রধানেরা। বৈঠকের শেষ দিনে ঐক্যের এই ছবিটা ধরা পড়বে কি না, সম্মেলন শুরুর কয়েক ঘণ্টা আগেও তা নিয়ে সংশয় ছিল। তবে সংশয় কাটিয়ে ‘এক পথিবী’ এবং ‘এক পরিবারে’র জন্য ‘এক ভবিষ্যত’ গড়ার লক্ষ্যে একমত হল সদস্য দেশগুলি। সাফল্যের ঝুলি যে এ ভাবে ভরবে, তা বোধ হয় প্রত্যাশিত ছিল না নয়াদিল্লির কাছেও। কিন্তু রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে দ্বিমেরুকৃত বিশ্বে নিজেদের স্বতন্ত্র অবস্থান বজায় রাখতে সক্ষম হল ভারত।
শনিবার বৈঠকের প্রথম দিনেই নয়াদিল্লির আনা ঘোষণাপত্রে সিলমোহর দিয়েছিল সদস্য রাষ্ট্রগুলি। এই সাফল্যকে ‘ঐতিহাসিক এবং যুগান্তকারী’ বলে বর্ণনা করেছে কেন্দ্র। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এই সার্বিক ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার খবরটি ঘোষণা করে বলেন, “আমি ভাল খবর পেয়েছি। আমাদের টিমের কঠিন পরিশ্রমের ফলে নয়াদিল্লির জি২০ সম্মেলনের ঘোষণাপত্রে একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া সম্ভব হয়েছে।” সাফল্যের জন্য এই সম্মেলনে ভারতের শেরপা অমিতাভ কান্ত, মন্ত্রী এবং অন্যান্য সহযোগীদের ধন্যবাদ জানান প্রধানমন্ত্রী।
সূএ; আনন্দবাজার
All rights reserved © 2020-2024 dainikparibarton.com
অনুমতি ব্যতিত এই সাইটের কোনো কিছু কপি করা কপিরাইট আইনে দণ্ডনীয়।